Azoospermia হলো বীর্যে শুক্রাণু একবারেই না থাকা।
১) জেনেটিক্স
২) হরমোনাল
৩) পরিবেশগত
৪) যৌনাঙ্গে আঘাত
৫) সংক্রমণ
৬) পেলভিক সার্জারি
৭) বীর্যপাত বাঁধা
১) হরমোন সংশোধন
২) ভ্যারিকোসেল সার্জারি
৩) ICSI (ইন্ট্রাসাইটোপ্লাজমিক স্পার্ম ইনসেমিনেশন) এপিডিডাইমিস বা টেস্টিস থেকে শুক্রাণু পুনরুদ্ধারের পরে
৪) শুক্রাণু নিষ্কাশনের বিভিন্ন কৌশলঃ
ক) PESA – পারকিউটেনিয়াস এপিডিডাইমাল স্পার্ম অ্যাসপিরেশন
খ) MESA – মাইক্রোসার্জিক্যাল এপিডিডাইমাল স্পার্ম অ্যাসপিরেশন
গ) TESA – টেস্টিকুলার স্পার্ম অ্যাসপিরেশন
ঘ) TESE – টেস্টিকুলার শুক্রাণু নিষ্কাশন
ঙ) মাইক্রোসার্জিক্যাল TESE
কপিরাইট ২০২০-২০২৩@ বাংলাদেশ ফার্টিলিটি হাসপাতাল