সাধারণত মাসিক ঋতুস্রাবের ব্যবধান ২৮ দিনের হয় । যদি এই ব্যবধান ২১ দিনের কম বা ৩৫ দিনের বেশি হয় তাকে অনিয়মিত মাসিক বলা হয়।
১) রক্তশূন্যতা, ভিটামিনের অভাব
২) হরমোনের ভারসাম্যহীনতা (থাইরয়েড এবং প্রোল্যাক্টিন হরমোন)
৩) পি সি ও ডি (PCOD)
৪) খুব কম বা খুব বেশি BMI
৫) শারীরিক বা মানসিক চাপ
১) বন্ধ্যাত্বের অন্যান্য কারণ পরীক্ষা করুন যেমন পুরুষ ফ্যাক্টর, টিউবাল ফ্যাক্টর, জরায়ু ফ্যাক্টর বা অন্য কোন ফ্যাক্টর এবং সেই অনুযায়ী চিকিৎসা করুন
২) আই ভি এফ (IVF)/আই সি এস আই (ICSI)
১) রক্তাল্পতা, হরমোনের ভারসাম্যহীনতা এবং PCOD চিকিৎসা
২) জীবনধারা পরিবর্তন
৩) স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস
৪) ফলিকুলার বৃদ্ধি এবং ডিম্বস্ফোটনের আল্ট্রাসাউন্ড পর্যবেক্ষণ (ডিম্বাশয় থেকে ডিমের মুক্তি)
৫) ফলিকুলার বৃদ্ধি এবং ডিম্বস্ফোটনের জন্য ওষুধ
৬) আই ইউ আই (IUI)
কপিরাইট ২০২০-২০২৩@ বাংলাদেশ ফার্টিলিটি হাসপাতাল