এটি এমন একটি অবস্থা, যেখানে একজন ব্যক্তির শুক্রাণুর সংখ্যা কম থাকে। যখন তার প্রতি বীর্যে ১৫ মিলিয়নেরও কম শুক্রাণু থাকে(অলিগোস্পার্মিয়া নামেও পরিচিত)।
বন্ধ্যাত্বের অন্যান্য রূপ ও রয়েছে যেমন শুক্রাণুর ঘনত্ব কম,শুক্রাণুর গতিশীলতা কম ইত্যাদি কারণে বন্ধ্যাত্ব হতে পারে (এটি শুক্রাণুর পক্ষে ডিম্বাণুতে সাঁতার কাটা কঠিন করে তোলে) এবং শুক্রাণুর আকারবিদ্যা অনুযায়ী শুক্রাণু অস্বাভাবিক আকারের হয় এবং ডিম কে নিষিক্ত করতে ব্যর্থ হয়।
♦টেস্টিকুলার সমস্যা
১) অণ্ডকোষের অস্বাভাবিকতা
২) অস্ত্রোপচার
৩) ট্রমা
৪) ক্যান্সার
৫) জন্মগত ত্রুটি
৬) টেস্টিকুলার নালীতে বাঁধা
১) কম টেস্টোস্টেরন
২) ওষুধ/ঔষধ
৩) জন্মগত ব্যাধি
৪) টিউমার
১) অকাল বীর্যপাত (যখন খুব দ্রুত বীর্যপাত ঘটে)
২) রেট্রোগ্রেড ইজাকুলেশন (যখন বীর্য মূত্রাশয়ে ক্ষরণ হয়)।
১) স্থূলতা (Obesity)
২) আসক্তি (অ্যালকোহল, সিগারেট এবং ড্রাগস)
৩) অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস
১) আইইউআই
২) ইন্ট্রাসাইটোপ্লাজমিক স্পার্ম ইনজেকশন (ICSI)
৩) হরমোনাল চিকিৎসা
৪) ইনজেকশনযোগ্য হরমোন- পারগোনাল
৫) অ্যান্টিবায়োটিক চিকিৎসাঃ
ক) সার্জারি
খ) শুক্রাণু পরিবহনে বাঁধা মেরামত
গ) ইনট্রাসাইটোপ্লাজমিক স্পার্ম ইনজেকশন (আইসিএসআই) ডিম নিষিক্তকরণ নিশ্চিত করতে সর্বোত্তম বিকল্প হতে পারে।
ঙ) শুক্রাণু ডিএনএ বিভক্তিকরণ
কপিরাইট ২০২০-২০২৩@ বাংলাদেশ ফার্টিলিটি হাসপাতাল